শনিবার, ২৭শে এপ্রিল, ২০২৪ ইং, সকাল ৭:৪৮
শিরোনাম :
সপ্তাহে ৬ দিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা থাকবে : শিক্ষা মন্ত্রণালয় এপ্রিল মাসে তাপমাত্রা কমার সম্ভাবনা নেই আরেকবার ভুল করলে ইসরায়েলের কিছুই অবশিষ্ট থাকবে না: ইরান ২ মাসের মধ্যে বেনজীরের দুর্নীতির প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ তাপমাত্রা আরও বাড়বে, গরম কমার কোনো সম্ভাবনা নেই ব্যর্থতা কাঁধে নিয়ে ইসরায়েলের সামরিক গোয়েন্দা প্রধানের পদত্যাগ বান্দরবানে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে গোলাগুলি, কেএনএফ সদস্য নিহত সনদ বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানের স্ত্রী গ্রেপ্তার সারাদেশে ১০ দিনে পাঁচ লাখ গাছ লাগাবে ছাত্রলীগ ইসরায়েল, ইউক্রেনকে সামরিক সহায়তা দিতে যুক্তরাষ্ট্রে বিল পাস

পিকে হালদারের বান্ধবী অবন্তিকাকে দুদকের জিজ্ঞাসাবাদ

ডেক্সরিপোর্ট  এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রশান্ত কুমার হালদারের (পিকে হালদার) বান্ধবী অবন্তিকা বড়ালকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

বুধবার সেগুনবাগিচায় সংস্থাটির প্রধান কার্যালয়ে দুপুর ১২টা থেকে তৃতীয় দিনের মতো তাকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু হয়।

দুদকের পরিচালক প্রণব কুমার ভট্টাচার্য এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

রিমান্ডে দুদক উপপরিচালক মো. সালাহউদ্দিনের নেতৃত্বাধীন একটি দল অবন্তিকা বড়ালকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে।

এর আগে গত সোম ও মঙ্গলবার অবন্তিকাকে দুদক কার্যালয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।

গত ১৩ জানুয়ারি ধানমণ্ডির একটি ফ্ল্যাট থেকে অবন্তিকা বড়ালকে গ্রেফতার করে দুদক।

এর পর আদালতের কাছে রিমান্ড আবেদন করলে আদালত অবন্তিকা বড়ালের তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

রিমান্ড আবেদনে বলা হয়, পিকে হালদার তার নিকটাত্মীয় অবন্তিকা বড়ালের নামে রাজধানীর ধানমণ্ডিতে চার কোটি ৩৫ লাখ ৭৪ হাজার টাকার একটি ফ্ল্যাট (বাড়ি নং-৩৯, রোড নং-১০/এ) কিনে দেন। অবন্তিকা তার আয়কর নথিতে ওই মূল্য প্রদর্শন না করে গোপন করেছেন।

ফ্ল্যাটটিতে পিকে হালদার থাকতেন। অবন্তিকাকে জিজ্ঞাসাবাদে এসব তথ্য পাওয়া যায়। আসামিরা গোপনে ফ্ল্যাটটি বিক্রির চেষ্টা করার তথ্য জানতে পেরে আদালতের আদেশ নিয়ে তা ক্রোক করা হয়।

অবন্তিকার আয়কর নথিসহ মামলার অন্যান্য নথিপত্র পর্যালোচনায় দেখা যায়, আসামি পিকে হালদার তার অবৈধ অর্জিত অর্থ হস্তান্তর, স্থানান্তর ও রূপান্তরের মাধ্যমে গোপন করার উদ্দেশ্যে তার মা সন্দেহভাজন আসামি লীলাবতি হালদারের নামে স্থানান্তর করেন।

আর লীলাবতি হালদারের বিভিন্ন ব্যাংক হিসাব থেকে অবন্তিকাসহ অন্যদের নামে স্থানান্তরের মাধ্যমে অর্থপাচার করেন।

এ ছাড়া পিকে হালদার নিজের প্রভাব খাটিয়ে অবন্তিকাকে রিলায়েন্স পিএনএল ইন্টারন্যাশনাল এবং পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স সার্ভিস লিমিটেডে অবৈধভাবে চাকরি দিয়ে অবৈধ ব্যবসায় ও মানিলন্ডারিংয়ের কাজে যোগসাজশ করেন।