শুক্রবার, ২৬শে এপ্রিল, ২০২৪ ইং, সকাল ৬:০৩
শিরোনাম :
সপ্তাহে ৬ দিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা থাকবে : শিক্ষা মন্ত্রণালয় এপ্রিল মাসে তাপমাত্রা কমার সম্ভাবনা নেই আরেকবার ভুল করলে ইসরায়েলের কিছুই অবশিষ্ট থাকবে না: ইরান ২ মাসের মধ্যে বেনজীরের দুর্নীতির প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ তাপমাত্রা আরও বাড়বে, গরম কমার কোনো সম্ভাবনা নেই ব্যর্থতা কাঁধে নিয়ে ইসরায়েলের সামরিক গোয়েন্দা প্রধানের পদত্যাগ বান্দরবানে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে গোলাগুলি, কেএনএফ সদস্য নিহত সনদ বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানের স্ত্রী গ্রেপ্তার সারাদেশে ১০ দিনে পাঁচ লাখ গাছ লাগাবে ছাত্রলীগ ইসরায়েল, ইউক্রেনকে সামরিক সহায়তা দিতে যুক্তরাষ্ট্রে বিল পাস

বৃহত্তর করোনা হাসপাতালে রোগী ভর্তি শুরু

ডেস্ক রিপোর্ট  করোনা রোগীদের জন্য নির্মিত দেশের বৃহত্তম করোনা চিকিৎসা কেন্দ্র ‘ডিএনসিসি ডেডিকেটেড কভিড-১৯ হাসপাতাল’-এ রোগী ভর্তি শুরু হয়েছে। রোববার স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক হাসপাতালটি উদ্বোধনের পর সোমবার সকাল থেকে রোগী ভর্তি শুরু হয়েছে। এখানে সব ধরনের চিকিৎসা সুবিধা পাবেন আক্রান্তরা।

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ফেইসবুক পেজে সোমবার সকালে জানানো হয়, ডিএনসিসির মেয়র মো. আতিকুল ইসলামের প্রতিশ্রুতির মাত্র আট মাসের মাথায় শুরু হলো বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ‘ডিএনসিসি ডেডিকেটেড কভিড-১৯ হাসপাতাল’-এর রোগী সেবা কার্যক্রম।

হাসপাতালটির কার্যক্রম শুরু হচ্ছে ৫০ শয্যার নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ), ৫০ শয্যার ইমারজেন্সি, যা অনেকটা আইসিইউর মতোই। এছাড়া আছে হাইফ্লো নাজাল ক্যানোলা, সেন্ট্রাল অক্সিজেনসহ সব ব্যবস্থা। ১৫০টি (সিঙ্গেল) রুমের আইসোলেশন ব্যবস্থা এখানে রয়েছে। এই হাসপাতালে চিকিৎসা সেবা দিতে ৫০০ চিকিৎসক, ৭০০ নার্স, ৭০০ স্টাফ এবং ওষুধ, সরঞ্জামের ব্যবস্থা করছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।

হাসপাতালটিতে সর্বমোট ১০০০ শয্যায় কোভিড রোগীর জরুরি চিকিৎসা দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। রয়েছে আধুনিক অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা। তাছাড়া ৫০০ কেভিএ জেনারেটর ও ১০০০ কেভিএ হাই ভোল্টেজ বৈদ্যুতিক ব্যবস্থা করা হয়েছে। অগ্নিনির্বাপণের জন্য ৯০ হাজার লিটার ওয়াটার রিজার্ভার থাকছে।

রোগীরা কীভাবে ভর্তি হবেন সে বিষয়ে পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নাসির উদ্দিন বলেন, কোভিড-১৯ সংক্রমণ শনাক্ত হয়েছে বা উপসর্গ আছে- এমন রোগীদের এখানে চিকিৎসা দেওয়া হবে। তারা প্রথমে আমাদের ট্রায়াজে প্রবেশ করবেন। সেখানে দুটি জোন আছে। যাদের মৃদু উপসর্গ আছে বা হেঁটেই আসতে পারছে, চিকিৎসা নেওয়ার জন্য তাদের যদি ভর্তি প্রয়োজন না হয় তবে ভর্তি করা হবে না। সেক্ষেত্রে অবশ্যই তাকে প্রয়োজনীয় ওষুধ দেওয়া হবে। পরে এসে তিনি আবার রিপোর্ট করতে পারবেন।