শুক্রবার, ২৬শে এপ্রিল, ২০২৪ ইং, দুপুর ১২:১৪
শিরোনাম :
সপ্তাহে ৬ দিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা থাকবে : শিক্ষা মন্ত্রণালয় এপ্রিল মাসে তাপমাত্রা কমার সম্ভাবনা নেই আরেকবার ভুল করলে ইসরায়েলের কিছুই অবশিষ্ট থাকবে না: ইরান ২ মাসের মধ্যে বেনজীরের দুর্নীতির প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ তাপমাত্রা আরও বাড়বে, গরম কমার কোনো সম্ভাবনা নেই ব্যর্থতা কাঁধে নিয়ে ইসরায়েলের সামরিক গোয়েন্দা প্রধানের পদত্যাগ বান্দরবানে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে গোলাগুলি, কেএনএফ সদস্য নিহত সনদ বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানের স্ত্রী গ্রেপ্তার সারাদেশে ১০ দিনে পাঁচ লাখ গাছ লাগাবে ছাত্রলীগ ইসরায়েল, ইউক্রেনকে সামরিক সহায়তা দিতে যুক্তরাষ্ট্রে বিল পাস

হেফাজতের আরও দুই শীর্ষ নেতা গ্রেফতার

ডেস্ক রিপোর্ট  হেফাজতে ইসলামের শীর্ষস্থানীয় আরও দুই নেতা গ্রেফতার হয়েছেন। তারা হলেন-হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় সহকারি মহাসচিব ও বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের নায়েবে আমীর মাওলানা খুরশিদ আলম কাসেমী এবং খেলাফত মজলিসের যুগ্ম মহাসচিব মুফতি শারাফত হোসাইন।

এই দুজনকে বুধবার বিকালে পৃথক অভিযানে গ্রেফতার করা হয়। ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারের এডিসি ইফতেখায়রুল ইসলাম গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

বুধবার বিকালে রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকা থেকে খুরশিদ আলম কাসেমীকে গ্রেফতার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের ওয়ারী বিভাগ।

ওয়ারী গোয়েন্দা পুলিশের উপ-কমিশনার (ডিসি) আব্দুল আহাদ জানান, খুরশিদ আলম কাসেমীর বিরুদ্ধে ২০১৩ সালের ৫ মে শাপলা চত্বরের ঘটনায় মামলা রয়েছে। সেই মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়েছে।

এর আগে মঙ্গলবার হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় সহকারি মহাসচিব ও বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা আতাউল্লাহ আমীন এবং হেফাজতে ঢাকা মহানগরের সহ সভাপতি ও খেলাফত মজলিসের যুগ্ম মহাসচিব কোরবান আলী কাসেমীকে পৃথক অভিযানে গ্রেফতার করা হয়।

সোমবার রাতে হেফাজত ইসলামের মহাসচিব মাওলানা নুরুল ইসলাম স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে মন্ত্রীর বাসায় দেখা করে দলের নেতাকর্মীদের গণগ্রেফতার না করার অনুরোধ জানিয়েছিলেন।

গত ২৬ মার্চ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফর ঘিরে দেশের বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ করেন হেফাজতে ইসলামের নেতাকর্মীরা। সেই বিক্ষোভ সহিংসতায় রূপ নেয়। ওই সংঘাতে প্রাণ হারান অন্তত ১৮ জন। সেসব ঘটনায় একাধিক মামলা হয়। মামলার আসামিদের ধরতে অভিযান শুরু করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

এ পর্যন্ত হেফাজতের অন্তত এক ডজন শীর্ষস্থানীয় নেতাকে গ্রেফতার করা হয়েছে।