শনিবার, ২৭শে এপ্রিল, ২০২৪ ইং, সকাল ৬:৫৩
শিরোনাম :
সপ্তাহে ৬ দিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা থাকবে : শিক্ষা মন্ত্রণালয় এপ্রিল মাসে তাপমাত্রা কমার সম্ভাবনা নেই আরেকবার ভুল করলে ইসরায়েলের কিছুই অবশিষ্ট থাকবে না: ইরান ২ মাসের মধ্যে বেনজীরের দুর্নীতির প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ তাপমাত্রা আরও বাড়বে, গরম কমার কোনো সম্ভাবনা নেই ব্যর্থতা কাঁধে নিয়ে ইসরায়েলের সামরিক গোয়েন্দা প্রধানের পদত্যাগ বান্দরবানে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে গোলাগুলি, কেএনএফ সদস্য নিহত সনদ বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানের স্ত্রী গ্রেপ্তার সারাদেশে ১০ দিনে পাঁচ লাখ গাছ লাগাবে ছাত্রলীগ ইসরায়েল, ইউক্রেনকে সামরিক সহায়তা দিতে যুক্তরাষ্ট্রে বিল পাস

নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে, পরাজয় মেনে নিয়েছি: আজমত উল্লাহ

ডেস্করিপোর্ট  গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র পদে পরাজিত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আজমত উল্লা খান পরাজয় মেনে নিয়েছেন। এছাড়া কেউ সহযোগিতা চাইলে বিবেচনা করা হবে বলে উল্লেখ করেছেন তিনি।

আজমত উল্লাহ খান বলেন, নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে। আমি রায় মেনে নিয়েছি। তবে অভিযোগ করে তিনি বলেন, কিছু ত্রুটি ছিল ইভিএমে। অনেকে ভোট দিতে পারে নাই। পরাজয়ের কারণ পর্যালোচনা করা হবে। পরাজয়ের কি কি কারণ ছিল তা জানানো হবে।

শুক্রবার (২৬ মে) টঙ্গীতে নিজ বাসায় সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।

বিজয়ী মেয়র জায়েদা খাতুন আপনার সহযোগিতা চাইবেন বলে জানিয়েছেন এমন প্রশ্নের জবাবে আজমত উল্লাহ বলেন, কেউ যদি সহযোগিতা চায় তা অবশ্যই বিবেচনা করা হবে।

এর আগে বৃহস্পতিবার (২৫ মে) দিবাগত রাত দেড়টার দিকে ৪৮০ কেন্দ্রের ফল ঘোষণার শেষে টেবিল ঘড়ি প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী জায়েদা খাতুনকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। রিটার্নিং অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পালন করা ঢাকা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা মো. ফরিদুল ইসলাম এ ঘোষণা দেন।

গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী সাবেক মেয়র মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলমের মা জায়েদা খাতুন টেবিল ঘড়ি প্রতীকে ২ লাখ ৩৮ হাজার ৯৩৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের আজমত উল্লা খান নৌকা প্রতীকে ২ লাখ ২২ হাজার ৭৩৭ ভোট পেয়েছেন। ১৬ হাজার ১৯৭ ভোটের ব্যবধানে জায়েদা খাতুন জয় লাভ করেন।

মেয়র নির্বাচনে মাছ প্রতীকের আতিকুল ইসলাম পেয়েছেন ১৬ হাজার ৯৭৪ ভোট, লাঙ্গল মার্কার এম এম নিয়াজ উদ্দিন ১৬ হাজার ৩৬২ ভোট, হাতপাখার গাজী আতাউর রহমান ৪৫ হাজার ৩৫২, গোলাপ ফুল প্রতীকের মো. রাজু আহমেদ পেয়েছেন ৭ হাজার ২০৬ ভোট, ঘোড়া প্রতীকের মো. হারুন-অর-রশিদ ২ হাজার ৪২৬ ও হাতি প্রতীক নিয়ে সরকার শাহনূর ইসলাম পেয়েছেন ২৩ হাজার ২৬৫ ভোট।