শনিবার, ২৭শে এপ্রিল, ২০২৪ ইং, সকাল ৬:৪৫
শিরোনাম :
সপ্তাহে ৬ দিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা থাকবে : শিক্ষা মন্ত্রণালয় এপ্রিল মাসে তাপমাত্রা কমার সম্ভাবনা নেই আরেকবার ভুল করলে ইসরায়েলের কিছুই অবশিষ্ট থাকবে না: ইরান ২ মাসের মধ্যে বেনজীরের দুর্নীতির প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ তাপমাত্রা আরও বাড়বে, গরম কমার কোনো সম্ভাবনা নেই ব্যর্থতা কাঁধে নিয়ে ইসরায়েলের সামরিক গোয়েন্দা প্রধানের পদত্যাগ বান্দরবানে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে গোলাগুলি, কেএনএফ সদস্য নিহত সনদ বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানের স্ত্রী গ্রেপ্তার সারাদেশে ১০ দিনে পাঁচ লাখ গাছ লাগাবে ছাত্রলীগ ইসরায়েল, ইউক্রেনকে সামরিক সহায়তা দিতে যুক্তরাষ্ট্রে বিল পাস

যে কারনে অপারেশনের সময় সবুজ অ্যাপ্রন পরা হয়

হাসপাতালে চিকিৎসকরা সাধারণত সাদা রঙের অ্যাপ্রন বেশি পরেন। কিন্তু অপারেশন করার সময় তাদের পরনে সাদা অ্যাপ্রন দেখা যায় না। তারা সাদা রঙের পরিবর্তে সবুজ বা নীল রঙের অ্যাপ্রন পরে থাকেন। কিন্তু কেন? নিশ্চয়ই এর কোনো কারণ রয়েছে। আসুন জেনে নেই কারণগুলো-

ভিন্ন রঙের অ্যাপ্রন পরার পেছনে প্রথমত মনস্তাত্ত্বিক কারণ রয়েছে। যেহেতু অপারেশন মানেই রক্তের ব্যাপার। যতই ছোট অপারেশন হোক না কেন, রোগীর রক্তপাত হওয়াটা খুবই স্বাভাবিক। তাই অপারেশনের সময় চিকিৎসকদের অ্যাপ্রনে রক্তের দাগ লাগবেই।

যদি চিকিৎসকরা সাদা রঙের অ্যাপ্রন পরেন, তাহলে তাতে রক্তের দাগ দেখতে খুবই খারাপ লাগবে। এমনকি অপারেশন টেবিলে শুয়ে থাকা রোগীও তা দেখে আতঙ্কিত হতে পারেন। সে ক্ষেত্রে বিজ্ঞানসম্মত বিষয় হচ্ছে, সবুজ বা নীল আসলে লাল রঙের পরিপূরক।

ফলে সবুজ বা নীল রঙের ওপর লাল রং মিশিয়ে দিলে, তা কালো হয়ে যায়। সবুজ বা নীল অ্যাপ্রনের ওপর কালো রং বিরূপ মানসিক প্রভাব ফেলে না। দেখেও রক্ত বলে মনে হয় না। তাছাড়া রোগীও মানসিকভাবে আতঙ্কিত হয়ে পড়েন না।

শুধু তা-ই নয়, অপারেশন থেকে শুরু করে হাসপাতালের পর্দা, রোগীর বিছানার চাদরও বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সবুজ বা নীল রঙের হয়ে থাকে।