সোমবার, ২৪শে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ ইং, রাত ১:৫৭
শিরোনাম :
বরিশাল – ঢাকা মহাসড়কে দুই বাসের মুখোমূখি সংঘর্ষে প্রবাসী নারী নিহত অতিরিক্ত আইজিপি হাবিবুর রহমানকে হাইওয়ে পুলিশের এসপি খাইরুল আলমের ফুলেল শুভেচ্ছা বরিশালে এপিবিএন পুলিশের অভিযানে আন্তঃজেলা ডাকাত দলের সদস্য গ্রেফতার জঙ্গিবাদ বিষয়ে কুমিল্লায় চট্রগ্রাম ও সিলেট বিভাগের ৭২ শিক্ষকের মধ্যে পাঠদান করলেন এসপি খাইরুল আলম বরিশাল বিভাগীয় সাংবাদিক ঐক্য পরিষদের পক্ষ থেকে জেলা প্রবেশন অফিসার সাজ্জাদ পারভেজকে ফুলেল শুভেচ্ছা বরিশালে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে বিপুল অস্ত্র ও হত্যা মামলার আসামিসহ ৭ ডাকাত গ্রেফতার কুয়াকাটায় ট্যুরিস্ট পুলিশের সহায়তায় হারিয়ে যাওয়া শিশুপুত্র উদ্ধার এপিএস মামুনের ‘দায়ভারও খতিয়ে দেখা হচ্ছে’ শাহবাগ থানায় রোমহর্ষক নির্যাতনের বর্ণনা দিলেন ছাত্রলীগের নাঈম অধিকারের সম্পাদক-পরিচালকের ২ বছর কারাদণ্ড

শরীরে কোভিডের অ্যান্টিবডি বুঝবেন ৪ লক্ষণে

অনলাইন ডেস্ক  কোভিড ১৯-এর বিরুদ্ধে লড়াই করার ক্ষমতা সবার শরীরে সমান থাকে না। কারও অ্যান্টিবডির পরিমাণ বেশি, কারও কম। কার শরীর কোভিডের বিরুদ্ধে লড়ার জন্য অ্যান্টিবডি কেমন আছে, সেটি বুঝবেন কীভাবে?।

আমেরিকার ভিসকনসিন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক দলের দেয়া তথ্য এ বিষয়ে আলোকপাত করেছে।

প্রকাশিত এই গবেষণাপত্রে চারটি লক্ষণের কথা বলা হয়েছে। এই লক্ষণগুলো শরীরে দেখা গেলে বোঝা যাবে, শরীরে ভালো মাত্রায় অ্যান্টিবডি তৈরি হয়েছে।

আমেরিকার ১১৩ জন কোভিড আক্রান্তের লক্ষণ দেখে গবেষণার সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন দলের সদস্যরা।

তাদের কথায়, যারা হাসপাতালে ভর্তি হয়ে কোভিডের চিকিৎসা করান, তাদের শরীরে অ্যান্টিবডির পরিমাণ অনেকটাই বেশি থাকে। যারা বাড়িতে থেকে চিকিৎসা করান, তাদের শরীরে সেই অ্যান্টিবডির পরিমাণ তুলনামূলক কম থাকে।

এ ছাড়া বেশ কিছু লক্ষণ রয়েছে, যা দেখে বোঝা যাবে, শরীরে অ্যান্টিবডির মাত্রা কেমন।

যেমন– জ্বর বা পেটের সমস্যা থাকলে বুঝতে হবে আক্রান্ত ব্যক্তির শরীর অ্যান্টিবডি তৈরি করছে। কিন্তু শ্বাসকষ্ট আর গন্ধ না পাওয়ার লক্ষণ মানেই, আক্রান্তের শরীরে অ্যান্টিবডি তৈরির মাত্রা খুবই কম।

শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বা অ্যান্টিবডির মাত্রা বেশি কিনা, তা বোঝার জন্য যে চারটি লক্ষণের দিকে খেয়াল রাখতে হবে।

১. শরীরে যে কোনো ধরনের সংক্রমণ হলেই জ্বর আসে। কারণ শরীর নিজের উত্তাপ বাড়িয়ে সেই রোগের সঙ্গে লড়াই করার চেষ্টা করে। কোভিডের ক্ষেত্রেও তাই। করোনা আক্রান্ত যারা জ্বরে ভুগেছেন, তাদের অনেকেরই শরীরে অ্যান্টিবডির মাত্রা বেশি বলে দাবি করা হচ্ছে একটি গবেষণাপত্রে।

২. ক্ষুধা কমে যাওয়াও একটি লক্ষণ। যে কোনো ধরনের সংক্রমণেই খিদে কমে যায়। কোভিডের ক্ষেত্রেও তার ব্যতিক্রম নয়।

৩. ডায়রিয়া বা পেটের সমসস্যা কোভিডের অন্যতম লক্ষণ। যদিও ভিসকনসিনের গবেষক দল বলছে, এই লক্ষণের বহু ক্ষেত্রেই অর্থ হলো শরীরে বেশি পরিমাণে অ্যান্টিবডি।

৪. পেটব্যথার মানেও শরীর বিপুল পরিমাণে অ্যান্টিবডি তৈরি করছে, এমনটিই জানাচ্ছেন গবেষকরা। যদিও তাদের মতে, এই বিষয়ে আরও গবেষণার প্রয়োজন।

তথ্যসূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা